প্রমান মিলছেঃ বুশ স্বয়ং 9/ 11 ঘটিয়েছিলেন- কিন্ত কেন?
নাইন-ইলেভেন নাটকের সিক্রেট আসল ইতিহাসঃ-ঐতিহাসিক যে ভীষণ জরুরী রাজনৈতিক বাস্তবতায় বুশ 9/ 11 ঘটিয়েছিলেন-কেন?
বুশের নাইন-ইলেভেনের ঐতিহাসিক নাটক মঞ্চস্থের পর সমগ্র দুনিয়ায় কিন্ত এর মিশ্র প্রতিক্রিয়া পরিলক্ষিত হতে দেখা যায়। নয় এগারোর ঘটনার ১৫ তম বার্ষিকী উপলক্ষে (ইএসআই)- ইউরোপিয়ান সায়েন্টিফিক ইন্সটিটিউটের প্রকাশনা 'ইউরোপিয়ান সায়েন্টিফিক জার্নাল' এ প্রকাশিত হয় : 'অব্যাহত নানা অনুসন্ধানের ফলাফলে দেখা যাচ্ছে যে মার্কিন বিশ্ব বাণিজ্য কেন্দ্রের টুইন টাওয়ার্স ধ্বংস করা হয়েছিল নিয়ন্ত্রিত ধ্বংস-প্রক্রিয়ার মাধ্যমে। '
এটা এখন প্রমানিত/ প্রতিপ্ষ্ঠিত সত্য যে, Building #7- ৪৭ তালা ভবন- কোন বিমান আঘাত করেনি অথচ পরিষ্কার ওটা ছিল controlled demolition, Free Fall.
# # বাস্তব ঘটনা প্রবাহের বিচারে/ আলোকে দেখা যেতে পারে- কেন স্বয়ং প্রেসিডেন্ট বুশই টুইন টাওয়ার ধবংশের রুপ রেখা প্রনয়নের ঐতিহাসিক দায়িত্ব গ্রহণ করে তা বাস্তবায়িত করেছিলেনঃ-
প্রকৃত সত্য উদ্ঘাটন আসলে কিন্ত কেবল মাত্র বুশের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন প্রক্রিয়া গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ ও বিশ্লেষণ করলেই পরিষ্কার ধরা পড়বেঃ বুশ কেন, কি স্বার্থ হাসিলের প্রত্যাশায় ৯/১১ নাটক বিশ্বকে উপহার দিলেন? আসল সত্যটা জানলে সবাই কিন্ত একেবারেই স্তম্ভিত হবেন!
আমেরিকার স্বাধীনতা প্রাপ্তির সময় জনসংখ্যার বেশির ভাগ ছিল খ্রিষ্টান। এরপর ছিল ইহুদি। অন্যান্য ধর্মের লোক আনুপাতিকভাবে উল্লেখযোগ্য ছিল না। সরকারিভাবে তখন সিদ্ধান্ত নেয়া হয়, খ্রিষ্টান ও ইহুদি এই দুই ধর্মের পতাকা হোয়াইট হাউজের আকাশে স্থান পাবে। দেখতে দেখতে ধারাবাহিকভাবে মুসলিমদের সংখ্যা (ভোট!) ইহুদিদের টপকাতে শুরু করে। ফলশ্রুতিতে হোয়াইট হাউজে ক্লিনটনের সময় থেকে ইসলামের পতাকাও স্থান করে নেয়।
ভুলে গেলে চলবেনা- ইতিহাসের এই সন্ধিক্ষনে বুশের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। আর একই সাথে ধারাবাহিকভাবে ইহুদি ভোট ব্যাঙ্কের সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ে কিন্ত মুসলিম ভোটও। এর আগে সব নি্বাচনে খ্রিস্টান ভোট দু দলের মধ্যে অনেকটা প্রায় সমান ভাবে একেবারে যেন কাছাকাছি আকারে দুভাগ হতে দেখা যেত। বিশাল খ্রিস্টান জনসংখ্যার কারনে দুদলের মধ্যে সে জন্য সর্বদা প্রতিযোগিতা করতে দেখা যেত সব ইহুদি ভোট যে কোন ভাবে নিজদের পাল্লায় পেতে। তুলনামুলক বিচারে এই সংখ্যাটা অতি নগণ্য দেখা গেলেও হাডডা হাডিড কঠিন প্রতিযোগিতায় এই অতিরিক্ত ভোট এক দিকে গেলে জয় পরাজয় নি্ধারণ করতে বিশেষ ভুমিকা রাখে কিন্ত। সময়ের পরিক্র মায় নতুন এক পরিবেশের উদ্ভব হয়। ফলে বুশ নি্বাচনে ইহুদিদের সব ভোট থেকে বঞ্চিত হন। আমেরিকার ইতিহাসে এবারই প্রথম কোনো ইহুদি (অখ্রিষ্টান) হোয়াইট হাউজের একটি গুরুত্বপূর্ণ পদে(ভাইস প্রেসিডেন্ট) নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছেন। স্পষ্টতঃ বাস্তবতা হচ্ছে আল্ গোরের প্যানেলই কেবলমাত্র শুধু সব ইহুদী ভোটই পেতে যাচ্ছে না-বরং সেই সাথে ইহুদি লবি সর্বশক্তি দিয়ে এই প্যানেলকে জেতাবার জন্য কাজ করবে। কেননা এই প্যানেলে ভাইস প্রেসিডেন্ট প্রার্থী আমেরিকার ইতিহাসে প্রথম- একজন ইহুদী। উদ্ভুত পরিস্থিতির সার্বিক বিবেচনায়, বুশ জয়ের বিকল্প পথ হিসেবে প্রত্যক্ষভাবেই কিন্ত মুসলমানদের দ্বারস্থ হন। যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে এই প্রথম একজন প্রার্থী জাতীয় বিতর্কের সময়ে কোন রকম লুকোচুরি না করে একেবারে সরাসরি খোলামেলা ভাবে আমেরিকান মুসলমানদের কাছে অত্যন্ত সাহসের সাথেই সুকৌশলে ভোট চান। কি ভাবে?.... সেই সময়ে আমেরিকান মুসলমানদের প্রাণের একমাত্র দাবি ছিল, জননিরাপত্তা আইনে সংযুক্ত ‘সিক্রেট এভিডেন্স’ রহিত করন। ঐতিহাসিকভাবে আইনটি উদ্দেশ্যমূলকভাবে সংযুক্ত হয়েছিল মুসলমানদেরকে সামাজিকভাবে কোণঠাসা ও জব্দ করার মানসে। এই সিক্রেট এভিডেন্সের দোহাই দিয়ে বা এর ফাঁকফোকড় উদ্ভাবন করে শুধু মুসলিম সম্প্রদায়ের লোকদের জেলে পাঠানো হতো। বুশ দেখলেন, এ বিষয়ে কথা বললে সব মুসলিম ভোটারের ভোট অতি সহজে, অনায়াসে পাওয়া যাবেই । প্রেসিডেন্ট প্রাথীদের জাতীয় বিতর্কের সময় তিনি অতি গুরুত্ব দিয়ে রাখ ঢাক না রেখে সরাসরি খোলাখুলিভাবেই মত প্রকাশ করেন: ‘নিরাপত্তা আইনে সিক্রেট এভিডেন্সকে discriminatory(বৈষম্যমূলক) মনে করি। ক্ষমতায় গেলে এটি বাতিল করব।' জবাবে প্রেসিডেন্ট প্রা্থী আল গোর বলেন :‘আমি এটাকে বৈষম্যমূলক মনে করি না।’
[লেখক যুক্তরাষ্ট্রে টিভিতে লাইভ বিতর্ক দর্শক।] আমেরিকান মুসলিম ভোটারদের সবারই মনে হলো, বুশ তাদের পক্ষ নিয়েছেন। ফলে এই প্রথম সেখানকার সব মুসলমানরা যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে দরজায় কড়া নেড়ে জোটবদ্ধভাবে একদিকে/ এক পাল্লায় ভোট প্রয়োগ করেন। আগে বিতর্ক ছিল, এদেশে ভোটে অংশ নিবে কিনা বা এখানে ভোট প্রদান জায়েজ কিনা? সার্বিক পরিস্থিতি এবং বুশের আশ্বাস সবকিছুই কিন্ত ওলট পালট করে দিলো। এমনকি বুশের পক্ষে সক্রিয়ভাবে নির্বাচনী প্রচারে কার্যত জড়িয়েও পড়েন আমেরিকান মুসলমানরা । নিজেদের প্রা্থীর জয়ে্র প্রয়োজনে ইহুদি লবির প্রানপন প্রচেষ্টা সত্ত্বেও শেষে ইহুদি লবির সাথে প্রতিযোগিতায় বিজয় ছিনিয়ে চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেন; মুসললমানরা ও মার্কিন মাটিতে একটি শক্তি। মুসলিম ভোট ব্যাংকের শক্তির মহড়া কে বরং দেখা হলো যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতিতে বড় ধরনের অশনি সংকেত বা চ্যালেঞ্জ হিসেবে। প্রচারমাধ্যম এটা লুফে নিলো। ইনভেস্টরস বিজিনেস ডেইলি এক নিবন্ধে লিখে ‘আমেরিকান মুসলমানদের জন্য এটা ছিল বিজয়ের চেয়ে অনেক বেশি।’ [যেন বুশের নয় বিজয়টা আমেরিকার মুসলমানদের!] । ক্ষমতায় যেয়ে বুশ অবশ্য তার কথা আদৌ রক্ষা করেননি বরং কার্যত বাস্তবতা হচ্ছেঃ নাইন ইলেভেনেরই রুপকার হলেন যাতে আমেরিকার রাজনীতিতে মুসলমানদের ভুমিকা অদূর ভবিষ্যতে চিরতরে নির্মূল করা যায়। নাইন-ইলেভেনে মাত্র ১৫ মিনিটের ব্যবধানে দু’টি যাত্রীবাহী বিমান আছড়ে পড়েছিল নিউ ইয়র্কের বিশ্ববাণিজ্য কেন্দ্রে। অতঃপর আগুন, ধোঁয়া; তাসের ঘরের মতো দু’টি টাওয়ার ভেঙে পড়ে।
‘নয়-এগারো’র ভয়াল সন্ত্রাসী হামলার দশক পূর্তির পরেও বিবিসি, রয়টার, এএফপি পরিবেশিত সংবাদে প্রশ্ন করা হলো : আসলে কী ঘটেছিল ২০০১-এর এই দিনে? সত্যিই কি আলকায়েদা মার্কিন শৌর্যে আঘাত হেনেছিল, নাকি সবই পাতানো?
কানাডার দি গেজেট পত্রিকায় ডেভিড গোল্ডস্টেইন টুইন টাওয়ার ধ্বংসের জন্য খোদ বুশকে দায়ী করে একাধিক বাস্তবসম্মত যুক্তি দিয়ে বলেছেন এ কাজ কোনোভাবেই বিন লাদেনকে দিয়ে সম্ভব নয়।
ঘটনা প্রবাহ বিশ্লেষণে সামগ্রিকভাবে গত দুই দশকে বিশ্ববাসীর কাছে যে জিনিষ গুলো বাস্তবে একেবারেই দিবালোকের মত এখন সম্পূর্ণ পরিষ্কারঃ
# কোন বিমান Pentagon কে আঘাত করেনি, ওটা ছিল missile, যা সবসময় আমেরিকার Air Force অথবা Navy এর নিয়ন্ত্রণে। তাছাড়া Pentagon এর কোন অংশে Renovation চলছে এটা বাইরের কারও জানার কথা না।
# Building #7- ৪৭ তালা ভবন, কোন বিমান আঘাত করেনি অথচ পরিষ্কার ওটা ছিল controlled demolition, Free Fall.
# বিমানের আঘা্তে চূড়া ভেঁঙ্গে যে ভাবে Free Fall দেখানো হয়েছে এটা সম্পূর্ণই কিন্ত পদার্থবিঙ্গানের সুত্র বিরোধী।
#একটা ৪৭ তালা বিল্ডিং যদি আগুনে পোড়ে সরকারের ভাষ্য অনুযায়ী তাহলে তা এবরো থেবরো অবস্থায় ভেঁঙ্গে পড়বে। কেন তা Free Fall হবে? Free Fall একমাত্র control demolition এই সম্ভব। আর control demolition করতে কয়েক মাসের precise calculation এর প্রয়োজন। Central column গুলোকে প্রথমে ভাংতে হয় তাহলে আঁশে পাশের building এর ক্ষতি হবে না। ঠিক এমনটি করা হয়েছিল building 7 এর সেই 9/11 এ।
# পেন্টাগনে যাত্রীবাহী বিমান ধংসের যাত্রীদের মালামাল আর মৃতদেহের কোন প্রমানই সরকার দেখাতে পারেনি।
# আর Shanksville, Pennsylvania-তেও কোন যাত্রীবাহী বিমান ধ্বংসের নমুনা CNN, ABC, FOXNEW তুলে ধরতে পারেনি।
# যুক্তরাষ্ট্রের উটাহ বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞানের অধ্যাপক স্টিভেন জোন্সের নেতৃত্বে ৭৫ জন শীর্ষস্থানীয় বুদ্ধিজীবীর অভিযোগ নিউইয়র্ক ও পেন্টাগনে সে হামলা যাত্রীবাহী বিমানের নয়, এটা ছিল ভেতর থেকেই সংঘটিত। নিউ ইয়র্ক টাইমস পত্রিকাকে অধ্যাপক স্টিভেন বলেন, ভেঙে পড়া টুইন টাওয়ারে ধ্বংসস্তূপ পরীক্ষার পর নিশ্চিত প্রমাণ পাওয়া গেছে সেখানে ভবন ধসানোর বিস্ফোরক ব্যবহারের। জোন্স বলেন, আফগান গুহায় বসে কিছু লোক এবং ১৯ জন বিমান ছিনতাইকারী এমন ঘটনা ঘটিয়েছে বলে আমরা মনে করি না। সরকারের এই তত্ত্বের বিরুদ্ধে আমরা চ্যালেঞ্জ করছি।
# কথিত ১৯ জন বিমান ছিনতাইকারীর কারোরই এই প্রকার বিমান চালানোর পুর্বের কো্ন দক্ষতা বা অভিজ্ঞতা কিন্তূ একদম ছিলনা। ৪টি বিমান ছিনতাই করে দেড় ঘণ্টা ধরে বে আইনী ভাবে ওয়াশিংটন ডিসিতে ১০০ মাইলের মত প্থ পাড়ি দিলেও বিমান বাহিনী কোন রকম হস্তক্ষেপ কেন করেনা?
# ৩,৩২৫ জন আরকিটেকট এবং ইঞ্জিনিয়ার আমেরিকার কংগ্রেস ও সিনেট সদস্যদের কাছে আবেদন জানিয়েছিলেন 9/11 Truth উৎঘাটনের জন্যেঃTo the Members of the House of Representatives and of the Senate of the United States of America,PLEASE TAKE NOTICE THAT:On Behalf of the People of the United States of America, the undersigned Architects and Engineers for 9/11 Truth and affiliates hereby petition for, and demand, a truly independent investigation with subpoena power in order to uncover the full truth surrounding the events of 9/11/01 — specifically the collapses of the World Trade Center Towers and Building 7. We believe there is sufficient doubt about the official story and therefore the 9/11 investigation must be re-opened and must include a full inquiry into the possible use of explosives that might have been the actual cause of the destruction of the World Trade Center Twin Towers and Building 7. Architect and Engineer Signatories: 3,325
#৩,৩২৫ জন আরকিটেকট এবং ইঞ্জিনিয়ারের আবেদনে কোন সাড়া দেয়নি সরকার। #টুইন টাওয়ার হামলার প্রায় দুবছর আগে ভাগে ট্রাম্প তার বইতে (‘The America We Deserve’প্রকাশিত জানুয়ারি ২০০০) Nostrodomas এর মত ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন~~ ও সামা বিন লাদেন টুইন টাওয়ারে হামলা চালাবেন। US Presidential hopeful Donald Trump "warned" of the horrific September 11 attack on the World Trade Center in a book published less than two years before the world's worst terror strikes happened, it is being claimed. By JON AUSTIN PUBLISHED: 03:42, Tue, Feb 23, 2016 | ট্রাম্প ইতিহাসে তাই নাম লিখালেন /হয়ে গেলেন কিন্ত ‘মডার্ন ডে নসটডোমাস {Nostrodomas}’ হিসাবে। Alex Jenes Radio Show সাক্ষাতকারে ট্রাম্প বলেছিলেন, “আমি ওই বইতে বলেছি, আমাদের সতর্ক থাকতে হবে এই ব্যাক্তি ওসামা বিন লাদেন সম্পর্কে।’’ঘটনা প্রবাহ বিশ্লেষণে সামগ্রিকভাবে দেখা যায় আসলে টুইন টাওয়ারে হামলা ছিল আভ্যন্তরীণ বিষয় (পরিকল্পনা) মাত্র।বুশ এটি বাস্তবায়ন করেছিলেন মাত্র।
# কানাডার দি গেজেট পত্রিকায় ডেভিড গোল্ডস্টেইন টুইন টাওয়ার ধবংশে র জন্য খোদ বুশকে দায়ী করে একাধিক বাস্তবসম্মত যুক্তি দিয়ে বলেছেন এ কাজ কোনোভাবেই বিন লাদেনকে দিয়ে সম্ভব নয়।
No comments:
Post a Comment