নিউজিল্যাণ্ডে ইসলাম-ফোবিয়া ইতিহাসেরই পুনরাবৃত্তি
@ নিউজিল্যাণ্ডে পৌচাশিকতার কারণে নিউজিল্যাণ্ডের পার্লামেন্টের অধিবেশন কুরআন তেলাওয়াত দিয়ে শুরু হয়েছে।
@ নিউজিল্যাণ্ডের পুলিশ মসজিদে গিয়ে ইসলাম সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করছে।
@ ক্ষতিগ্রস্থ মুসলমানদেরকে নিউজিল্যাণ্ডের রাষ্ট্রীয় তহবীল সহায়তা দিচ্ছে।
@ নিউজিল্যাণ্ডের প্রচলিত অস্ত্র আইনের সংস্কার হচ্ছে।
@ নিউজিল্যাণ্ডে পৌচাশিকতার কারণে সারা পশ্চিমা বিশ্বে যে আলোড়নের সৃষ্টি হয়েছে ও মুসলমানদের প্রতি সহানুভুতির হাত প্রসারিত হয়েছে, তা মুসলমানরা নিজেরা কঠোর পরিশ্রম করেও হয়তো আগামী এক শ' বছরে পারতো না।
@ ক্ষতিগ্রস্থ মুসলমানদেরকে নিউজিল্যাণ্ডের রাষ্ট্রীয় তহবীল সহায়তা দিচ্ছে।
@ নিউজিল্যাণ্ডের প্রচলিত অস্ত্র আইনের সংস্কার হচ্ছে।
@ নিউজিল্যাণ্ডে পৌচাশিকতার কারণে সারা পশ্চিমা বিশ্বে যে আলোড়নের সৃষ্টি হয়েছে ও মুসলমানদের প্রতি সহানুভুতির হাত প্রসারিত হয়েছে, তা মুসলমানরা নিজেরা কঠোর পরিশ্রম করেও হয়তো আগামী এক শ' বছরে পারতো না।
চলমান ইসলাম-ফোবিয়া ইতিহাসেরই পুনরাবৃত্তি
কোরাইশ নেতারা একসাথে হয়ে আলোচনায় বসলেন- এভাবে চলতে থাকলে আমাদের পায়ের নিচে আর মাটি থাকবে না। যে মুহাম্মাদের কাছে আসে সে-ই মুসলমান হয়। এখন এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে হবে, যার ফলে কেউ আর তার কাছে আসার সাহস না পায়। কিভাবে এটা করা যায়? প্রস্তাব আসে, প্রচার করতে হবে, মুহাম্মাদ একজন কবি। বাকিরা একমত না হয়ে বলেন, এটা বিশ্বাসযোগ্য হবে না। কুরআন কবিতার মতো নয়। লোকে এটা বিশ্বাস করবে না। তাহলে বলতে হবে, তিনি জাদুকর। ‘তিনি তো কোনো জাদু দেখান না। তা বলাও সঠিক হবে না।’ তাহলে কী বলা যায়? বলতে হবে গণক। এটাও লোকে বিশ্বাস করবে না। কারণ তিনি কখনোই গণকের মতো কাজ করেন না। তাহলে উপায়! সত্য কথাটা সবাইকে আগেভাগেই জানিয়ে দিতে হবে। তাহলে কেউ আর কাছে ঘেঁষতে সাহস করবে না। প্রচার করতে হবে- তার কাছে গেছ তো মরেছ। তিনি ভাইয়ে-ভাইয়ে বিরোধ বাধিয়ে দেন। পিতা-পুত্রের ভালোবাসা কেড়ে নেন। একে অপরের শত্রু হয়ে যায়। আর আত্মীয়স্বজন, পাড়া-প্রতিবেশী, সমাজের সবাই তার দুষমন হয়, সে একঘরে হয়। এ কথা শোনে লোকজনের কৌতূহল বরং ভীষণভাবে বেড়ে যায়। কে এমন ব্যক্তি, যার কাছে গেলেই এত অঘটন ঘটে যাবে? ফলে বেশি বেশি মানুষ আসা শুরু করল এবং মুসলমান হওয়ার হারও দ্রুতগতিতে বাড়তে লাগল।
বুশের নাইন-ইলেভেনের ঐতিহাসিক নাটকের পরও এমন কিছু একটা প্রতিক্রিয়া দেখা যায়।
নয় এগারোর ঘটনার ১৫ তম বার্ষিকী উপলক্ষে ইএসআই বা ইউরোপিয়ান সায়েন্টিফিক ইন্সটিটিউটের প্রকাশনা 'ইউরোপিয়ান সায়েন্টিফিক জার্নাল' বলছে: অব্যাহত নানা অনুসন্ধানের ফলাফলে দেখা যাচ্ছে যে মার্কিন বিশ্ব বাণিজ্য কেন্দ্রের টুইন টাওয়ার্স ধ্বংস করা হয়েছিল নিয়ন্ত্রিত ধ্বংস-প্রক্রিয়ার মাধ্যমে।
ঘটনা প্রবাহ বিশ্লেষণে সামগ্রিকভাবে গত ১৬ বছরে যে জিনিষ গুলো বাস্তবে একেবারেই পরিষ্কারঃ
বুশের নাইন-ইলেভেনের ঐতিহাসিক নাটকের পরও এমন কিছু একটা প্রতিক্রিয়া দেখা যায়।
নয় এগারোর ঘটনার ১৫ তম বার্ষিকী উপলক্ষে ইএসআই বা ইউরোপিয়ান সায়েন্টিফিক ইন্সটিটিউটের প্রকাশনা 'ইউরোপিয়ান সায়েন্টিফিক জার্নাল' বলছে: অব্যাহত নানা অনুসন্ধানের ফলাফলে দেখা যাচ্ছে যে মার্কিন বিশ্ব বাণিজ্য কেন্দ্রের টুইন টাওয়ার্স ধ্বংস করা হয়েছিল নিয়ন্ত্রিত ধ্বংস-প্রক্রিয়ার মাধ্যমে।
ঘটনা প্রবাহ বিশ্লেষণে সামগ্রিকভাবে গত ১৬ বছরে যে জিনিষ গুলো বাস্তবে একেবারেই পরিষ্কারঃ
১) BLDG. # 7, সম্পুর্ণ controlled demolition, এটা এখন বিতর্কের উর্ধে।
২) কোন বিমান Pentagon কে আঘাত করেনি, ওটা ছিল missile, যা সবসময় আমেরিকার Air Force অথবা Navy এর নিয়ন্ত্রণে। তাছাড়া Pentagon এর কোন অংশে Renovation চলছে এটা বাইরের কারও জানার কথা না।
Building #7- ৪৭ তালা ভবন, কোন বিমান আঘাত করেনি অথচ পরিষ্কার ওটা ছিল controlled demolition, Free Fall, তারপর পেন্টাগনে যাত্রীবাহী বিমান ধংসের যাত্রীদের মালামাল আর মৃতদেহের কোন প্রমান সরকার দেখাতে পারেনি। আর Shanksville, Pennsylvania-তেও কোন যাত্রীবাহী বিমান ধ্বংসের নমুনা CNN, ABC, FOXNEW তুলে ধরতে পারেনি।
টুইন টাওয়ার হামলার প্রায় দুবছর আগে ভাগে ট্রাম্প তার বইতে (‘The America We Deserve’প্রকাশিত জানুয়ারি ২০০০) Nostrodomas এর মত ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন~~ ও সামা বিন লাদেন টুইন টাওয়ারে হামলা চালাবেন। US Presidential hopeful Donald Trump "warned" of the horrific September 11 attack on the World Trade Center in a book published less than two years before the world's worst terror strikes happened, it is being claimed. By JON AUSTIN PUBLISHED: 03:42, Tue, Feb 23, 2016 | ট্রাম্পকে তাই বলা হচ্ছে ‘মডার্ন ডে নসটডোমাস।’
Alex Jenes Radio Show সাক্ষাতকারে ট্রাম্প বলেন, “আমি ওই বইতে বলেছি, আমাদের সতর্ক থাকতে হবে এই ব্যাক্তি ওসামা বিন লাদেন সম্পর্কে।’’ ঘটনা প্রবাহ বিশ্লেষণে সামগ্রিকভাবে দেখা যায় আসলে টুইন টাওয়ারে হামলা ছিল আভ্যন্তরীণ বিষয় (পরিকল্পনা) মাত্র।
Alex Jenes Radio Show সাক্ষাতকারে ট্রাম্প বলেন, “আমি ওই বইতে বলেছি, আমাদের সতর্ক থাকতে হবে এই ব্যাক্তি ওসামা বিন লাদেন সম্পর্কে।’’ ঘটনা প্রবাহ বিশ্লেষণে সামগ্রিকভাবে দেখা যায় আসলে টুইন টাওয়ারে হামলা ছিল আভ্যন্তরীণ বিষয় (পরিকল্পনা) মাত্র।
ক্লিনটন তখন মসনদে। আমি বাল্টিমোরে, ঘুম থেকে উঠে একদিন এক অবিশ্বাস্য নাটকীয় সংবাদ জানতে পারি। হোয়াইট হাউজে ইসলামের চাঁদতারা পতাকা উড়ছে। ভয়ের কিছু ছিল না, কারণ আলকায়েদার জন্ম তখনো হয়নি এবং বিন লাদেনেরও পাত্তা ছিল না, যিনি হোয়াইট হাউজে এসে এ ধরনের অঘটন ঘটানোর হিম্মত রাখেন। তবে সে সময় এখানকার মিডিয়ায় একটি ঝড় বয়ে যাচ্ছিল- যুক্তরাষ্ট্রে দ্রুত সম্প্রসারণশীল ধর্ম হচ্ছে ইসলাম। এ সময়টিতে আমি বাল্টিমোর জন হপকিন্সে গবেষণা করছি। এই বিশ্ববিদ্যালয়টি যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষস্থানীয় মেডিক্যাল রিসার্চ ইউনিভার্সিটি। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের বাল্টিমোরের হোমউড ক্যাম্পাসের লাইব্রেরির বেসমেন্টের ওয়ালের একটি তথ্য আমার চোখে পড়ে- প্রতি বছর যুক্তরাষ্ট্রে এক লাখ মানুষ ধর্মান্তরিত হয়ে ইসলাম গ্রহণ করছে। মিডিয়ার অন্য সূত্রে জানতে পারি, এই এক লাখ নওমুসলিমের মধ্যে মহিলার সংখ্যা বেশি। পাশ্চাত্য ভাবধারায় লালিতপালিত মুক্ত হাওয়ায় বেড়ে ওঠা মেয়েরা এত ঝুঁঁকি নিয়ে কেন ইসলামকে পছন্দ করছে যেখানে বিদ্যমান শৃঙ্খলা, আত্মসমর্পণ ও ভিন্ন রূপ হওয়ার বিধান। হয়।
আমেরিকার স্বাধীনতা প্রাপ্তির সময় জনসংখ্যার বেশির ভাগ ছিল খ্রিষ্টান। এরপর ছিল ইহুদি। অন্যান্য ধর্মের লোক আনুপাতিকভাবে উল্লেখযোগ্য ছিল না। সরকারিভাবে তখন সিদ্ধান্ত নেয়া হয়, খ্রিষ্টান ও ইহুদি এই দুই ধর্মের পতাকা হোয়াইট হাউজে ওড়ানো হবে। হোয়াইট হাউজে ক্লিনটনের সময় থেকে ইসলামের পতাকাও স্থান করে নেয়।
আমেরিকার স্বাধীনতা প্রাপ্তির সময় জনসংখ্যার বেশির ভাগ ছিল খ্রিষ্টান। এরপর ছিল ইহুদি। অন্যান্য ধর্মের লোক আনুপাতিকভাবে উল্লেখযোগ্য ছিল না। সরকারিভাবে তখন সিদ্ধান্ত নেয়া হয়, খ্রিষ্টান ও ইহুদি এই দুই ধর্মের পতাকা হোয়াইট হাউজে ওড়ানো হবে। হোয়াইট হাউজে ক্লিনটনের সময় থেকে ইসলামের পতাকাও স্থান করে নেয়।